টপ নিউজ | ই-কৃষক

Category Archives: টপ নিউজ

New Picture

Big Data is new Focus for Agricultural Sector

Bangladesh Institute of ICT in Development (BIID) hosted the seminar session titled “Smart Agriculture, Smart Future” at Digital World 2017 with support from the Ministry of Agriculture (MoA). On the 2nd day of the mega event, speakers highlighted the importance of use of Big Data and other modern ICT solutions to foster agricultural sector in Bangladesh. International experts shared CGIAR initiatives on use of Big Data for better crop management, planning and ensuring farmer’s benefits. Dr. Tim Krupnik, Systems Agronomist, CIMMYT and Mr. Burra Dharani Dhar, Data Scientist from CIAT shared their working experiences about remote sensing, data management and tools about to make data more available in the agriculture sector. Md. Fazle Wahid Khondaker, Additional Secretary, Ministry of Agriculture, Mr. Anis Ud Dowla, President, Bangladesh Seed Association, Dr. Abul Kalam Azad, Director General, BARI spoke on the occasion and Md Shahid Uddin Akbar, CEO BIID moderated the session. Representatives of various government agencies, development partners, private sectors, research organizations and academician attended the session. The seminar concluded with the commitment to initiate a coordinated effort to foster use of Big Data and other ICT services in agricultural sector in Bangladesh.

Capture2

eKrishok Has Been Selected as the WSIS Prizes 2017 Champion

International Telecommunication Union (ITU) announced eKrishok, an initiative of Bangladesh Institute of ICT in Development (BIID) as the Champion and finalists of the WSIS Prizes 2017 with over 1.1 million votes cast by WSIS stakeholder’s community. eKrishokis among those first five most voted in the category ICT Applications: E-Agriculture. ITU congratulated BIID on this amazing achievement and to share the excitement of promoting the recognition. BIID will be awarded with a Champion certificate from the ITU Secretary-General during the special event dedicated to the achievement, the WSIS Prizes 2017 Champion Ceremony, on Tuesday 13 June 2017 at Geneva, Switzerland. BIID has been facilitating eKrishok services to foster ICT enabled solutions for farmers and agro-businesses in Bangladesh since 2009. More details on the award is available at http://www.itu.int/net4/wsis/prizes/2017/

BIID will also organize a workshop on eKrishok at the WSIS Forum 2017 and showcase its services in the exhibition area at ITU Tower.

18076833_1431975770199888_420672062447943318_o

পটুয়াখালী মুগডাল মেলা ২০১৭

পটুয়াখালী মুগডাল মেলা ২০১৭

পটুয়াখালী, ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ঃ ক্ষুদ্র ও মাঝারী ব্যবসায়ীদের পারস্পরিক সহযোগিতা ও সংযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আজ ২৩ শে এপ্রিল পটুয়াখালী জেলা ক্রীড়া সংস্থার ব্যায়ামাগারে ‘‘পটুয়াখালী মুগডাল মেলা ২০১৭” অনুষ্ঠিত হয়েছে । মেলায় মুগডাল শষ্যের  উৎপাদন ও বিপননের সাথে জড়িত সকল প্রতিষ্ঠান যেমন, অর্থ লগ্নিকারী, সেবা প্রদানকারী (বীজ, সার, মেশিনারি, ভোক্তা পণ্য, পরিবহন ইত্যাদি), মুগডাল ক্রেতা/মিলার এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারী ব্যবসায়ীদের নেটওয়ার্ক এসএমই ক্লাব এবং মুগডাল চাষিরা অংশগ্রহণ করেন। মেলার উদ্বোধন করেন পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক জনাব মোঃ এ কে এম শামিমুল হক সিদ্দিকী। এছাড়া বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উর্দ্ধতন অনেক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনের পরে আমন্ত্রিত অতিথিগণ মেলা স্টল ঘুরে দেখেন। ক্ষুদ্র ও মাঝারী ব্যবসায়ীদের নিয়ে গঠিত এসএমই ক্লাব-এর ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা, টেকসই বিপনন ও মূল্য সংযোজন কৌশল-এরমধ্যে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে ব্যবসায় প্রসারের লক্ষ্যে মেলার আয়োজন করা হয়। এ ছাড়াও অর্থ ব্যবস্থাপনা, বাজার সংযোগ এবং মুগডাল বিপনন বিষয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি এসএমই ক্লাবের সদস্যদের মাঝে প্রশিক্ষণের সনদপত্র বিতরণ করেন। অনুষ্ঠানে মেলা উপলক্ষে আয়োজিত মুগডাল রেসিপি প্রতিযোগিতার বিজয়ীদেরকে পুরস্কার দেয়া হয়। মেলাটি যৌথভাবে আয়োজন করে বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ আইসিটি ইন ডেভেলপমেন্ট (বিআইআইডি) এসএমই ক্লাব, পটুয়াখালী চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রীজ ( পিসিসিআই) ও ইউএসএআইডি কৃষি সম্প্রসারণ সহযোগিতা কার্যক্রম প্রকল্প। উক্ত কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতা করেছে ইউএসএআইডি এগ্রিকালচারাল ভ্যালু চেইনস প্রকল্প।

সময় ও খরচ বাঁচাবে উদ্ভাবিত ধান শুকানোর যন্ত্র

যন্ত্রটি সম্পর্কে প্রকল্পের প্রধান গবেষক অধ্যাপক ড. চয়ন কুমার সাহা বলেন, এ ড্রায়ারটি (শুকোনোর যন্ত্র) ব্লোয়ার, ভিতরের ও বাইরের খাঁচা, গরম বাতাস পরিবহন পাইপ এবং চুলার সমন্বয়ে গঠিত। দেশের কয়েকটি চাতাল মিলে এ ড্রায়ার পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তাতে দেখা যায় যে এ ড্রায়ারে মাত্র ৩ থেকে ৫ ঘণ্টায় ৫০০ কেজি ধান শুকানো যায়। এতে ধান বীজের অঙ্কুরোদগম ক্ষমতাও প্রায় ৯০ ভাগ বজায় থাকে এবং চালের গুণগত মানও নিশ্চিত হয়। মাত্র দুজন লোক দিয়েই যন্ত্রটি পরিচালনা করা সম্ভব।

BAU-Pic-2

বর্তমানে দেশে প্রায় ৫৫.৫ মিলিয়ন টন ধান উৎপাদন হচ্ছে। উৎপাদিত ধানের বেশিরভাগই শুকানো হয় রোদে। এতে ধানকে চাল এবং চালকে ভাত করে খাবার টেবিলে পৌঁছাতে প্রায় ১৩ ভাগ ধানের অপচয় হয়। এছাড়াও বৃষ্টি বা মেঘলা দিনে ধান শুকানো কষ্টকর ও সময়সাপেক্ষ হয়ে দাঁড়ায়। এ সমস্যা নিরসনের জন্য বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) একদল গবেষক উদ্ভাবন করেছেন বিএইউ-এসটিআর ড্রায়ার (ধান শুকানো যন্ত্র)। এ যন্ত্রের সাহায্যে স্বল্প সময় ও খরচে ধান শুকানো যাবে।

ধান শুকানোর যন্ত্রটি উদ্ভাবন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের গবেষক অধ্যাপক ড. চয়ন কুমার সাহা ও তার গবেষক দল এবং গবেষণা প্রকল্পের ইন-কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর ছিলেন অধ্যাপক ড. মঞ্জুরুল আলম।

যন্ত্রটি সম্পর্কে প্রকল্পের প্রধান গবেষক অধ্যাপক ড. চয়ন কুমার সাহা বলেন, এ ড্রায়ারটি (শুকোনোর যন্ত্র) ব্লোয়ার, ভিতরের ও বাইরের খাঁচা, গরম বাতাস পরিবহন পাইপ এবং চুলার সমন্বয়ে গঠিত। দেশের কয়েকটি চাতাল মিলে এ ড্রায়ার পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তাতে দেখা যায় যে এ ড্রায়ারে মাত্র ৩ থেকে ৫ ঘণ্টায় ৫০০ কেজি ধান শুকানো যায়। এতে ধান বীজের অঙ্কুরোদগম ক্ষমতাও প্রায় ৯০ ভাগ বজায় থাকে এবং চালের গুণগত মানও নিশ্চিত হয়। মাত্র দুজন লোক দিয়েই যন্ত্রটি পরিচালনা করা সম্ভব।

যন্ত্রের প্রধান উদ্দেশ্য সম্পর্কে তিনি বলেন, যন্ত্রটি দিয়ে কম সময়ে ও স্বল্প খরচে ধান শুকানো সম্ভব। এর মাধ্যমে ধানের আর্দ্রতা কমিয়ে উন্নত মানের চাল এবং বীজ বাজারজাতকরণ করা যায়। এছাড়া ফলনোত্তর অপচয় এবং শ্রম ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমানো সম্ভব। তিনি আরো বলেন, ২০১৫ সনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগ ইউএসএইড-ইউএসএ এবং ফিড দ্য ফিউচারের আওতায় ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়েজ কানসাস স্টেট ইউনিভার্সিটির সহযোগিতায় গবেষণা শুরু করে। এতে সাফল্য আসে ২০১৬ সনের মাঝামাঝিতে। যন্ত্রের নামকরণ করা হয় বিএইউ-এসটিআর ড্রায়ার।

এই উদ্ভাবনী যন্ত্রের দাম ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। তবে এতে ধান শুকানোর খরচ অনেক কম। একটি ড্রায়ারে প্রতিদিন ১ টন ধান শুকানো যায়। রাইস হাস্ক ব্রিকেট বা চারকোল (কয়েল খড়ি) এবং বিদ্যুৎ অথবা ডিজেল ইঞ্জিন দ্বারা চালিত হয় যন্ত্রটি। সারাদেশে এটি ছড়িয়ে দিলে কৃষকরা যেমন ন্যায্যমূল্য পাবেন, সেই সঙ্গে অনেক অপচয় রোধ হবে।

প্রকল্পের ইন-কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক ড. মঞ্জুরুল আলম জানান, রোদে যদি ধান শুকাতে এক টাকা খরচ হয়, তাহলে এই যন্ত্রের সাহায্যে শুকাতে ৮৭ পয়সা লাগবে। এতে করে সময় ও শ্রম দুটিই সাশ্রয় হচ্ছে। এছাড়া তাপ উৎপাদনের জন্য কয়েল খড়ি ব্যবহার হয় বিধায় কোন রকম ধোঁয়া হয় না। ফলে অর্থনৈতিকভাবে এবং পরিবেশের জন্য এই ড্রায়ার কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।

সূত্র: বাকৃবি গবেষকের সাফল্য, শাহীন সরদার, বাকৃবি প্রতিনিধি
Agri News 24.com; ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

webphoto

‘কৃষি সম্প্রসারণে সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

 

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচলনের পর থেকে প্রতিদিনের যোগাযোগ আরো গতিশীল হয়ে উঠছে। এপ্রিল ২০১৬-এর তথ্য অনুযায়ী প্রতি মাসে শুধু ফেসবুকে প্রায় ১০ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ব্যবহারকারী সক্রিয় থাকে। বিশ্বে সক্রিয় ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ছয় কোটি ২০ লাখ। সব বয়সের মানুষই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব, লিঙ্কড ইন, ইনস্টাগ্রাম  ইত্যাদি ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ হচ্ছে এবং প্রতিনিয়ত এর ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ছে। বর্তমান সময়ে মানুষের দৈনন্দিন কার্যক্রম, তথ্যবিনিময়, মতামত প্রদানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কার্যকর ভূমিকা পালন করছে। বিশেষ করে কৃষি সম্প্রসারণ এবং পরামর্শ সেবাকে গতিশীল করার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো একটি সম্ভাবনাময় মাধ্যম হিসেবে কাজ করতে পারে। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও বিআইআইডির যৌথ উদ্যোগে কৃষি সম্প্রসারণ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের জন্য আইসিটিভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম পোর্টাল www.extension.org.bd উদ্বোধন করে। এই ওয়েবসাইটটি কৃষিতথ্য সম্প্রসারণ, জেন্ডার, জলবায়ু পরিবর্তনসহ অন্যান্য বিষয়ে তথ্যবিনিময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এরই ধারাবাহিকতায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি সম্প্রসারণ ও ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগে ২ জুন-২০১৬ তারিখে ‘কৃষি সম্প্রসারণে সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা’  শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ ও ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দার আলী। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব আইসিটি ইন ডেভেলপমেন্টের (বিআইআইডি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শহিদ উদ্দিন আকবর। কৃষি সম্প্রসারণ ও ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের চেয়ারম্যান ড. এম এম শফিউল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ড. মো. মাহবুবুল আলম। কৃষি সম্প্রসারণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর উপস্থাপনা প্রদান করেন বিআইআইডি প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শহিদ উদ্দিন আকবর। ওপেন সেশনে অভিজ্ঞ শিক্ষকরা তাঁদের কৃষিতে সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহারের গুরুত্ব ও সম্ভাবনা তুলে ধরেন। এ ছাড়া আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন অত্র বিভাগের সম্মানিত শিক্ষক ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীরা। ntv online , ০৫ জুন ২০১৬, ১৩:২৮

The ‘ZERO COST’ Extension Model

The ‘Zero Cost’ extension model has been developed by BIID which is a business model for extension and advisory services (EAS) to serve small holder farmers through private sector partners powered by ICT. It is a model which will facilitate free extension related information and advisory services for the clients (farmers) which will be bundled with input packages. Every farmer who buys an input package will be entitled to receive an information service package whose value will depend on the value of products. As part of its continuous innovation process, BIID has explored the various EAS models in Bangladesh as well as in other countries and has developed the ‘zero cost’ model through a consultation process with the input suppliers and other stakeholders like business associations. As such this model provides a sustainable business case to the private sector who play a major role in the agricultural extension eco system. Bangladesh Seed Association (BSA) expressed their interest to collaborate with BIID on new EAS model. BIID is also under collaboration process with development partners to pilot and implement the model in field.

zero cost

sfsfclosing news

আগামীর কৃষক, ই-কৃষক ক্যাম্পেইনের সমাপনী অনুষ্ঠানঃ সেরা দশ আইডিয়াদাতাদের সাথে এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ আইসিটি ইন ডেভেলপমেন্ট (বিআইআইডি) অত্যন্ত  আনন্দরে সাথে ‘আগামীর কৃষক, ই-কৃষক’ নামক সারা দেশব্যাপী আয়োজিত ক্যাম্পেইনের সমাপনী অনুষ্ঠান ঘোষণা করছে। এ অনুষ্ঠানে বিআইআইডিকে সহযোগিতা করেছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এবং গ্রামীনফোন। এই সমাপনী অনুষ্ঠানে বিআইআইডি সারাদিন ব্যাপী এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের আয়োজন করে যেখানে সেরা দশ আইডিয়াদাতাকে মানিকগঞ্জের বায়রাতে স্মার্ট ভিলেজে নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানে তারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের সাথে দেখা করেন। এরপর বিজয়ীরা ই-কৃষক, স্থানীয় উদ্যোক্তা এবং সার্ভিস প্রোভাইডারদের  সাথে পরিচিত হন। এই এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম শেষ হয় চ্যানেল আই এর ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠান পরিদর্শনের মাধ্যমে এবং তাদের জনপ্রিয় উপস্থাপক এবং সাংবাদিক জনাব শাইখ সিরাজের সাথে দেখা করার সুযোগ করে দেয়া হয়।

বিআইআইডি, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও গ্রামীনফোন এর সহযোগিতায় প্রাথমিকভাবে দেশের ১০০টি স্থান থেকে তরুণ কৃষক ও কৃষিপণ্য ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণে আইডিয়া জমা হয়। এসব আইডিয়াগুলো থেকে সেরা ১০০টি আইডয়িা পুরষ্কৃত করা হয়। এছাড়াও অগ্রসর ৩ জন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ও ৩ জন উদ্যোক্তা কে বিশেষ সম্মাননা দেয়া হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় তথ্য মন্ত্রী জনাব হাসানুল হক ইনু, এমপি। মো. শহীদ উদ্দিন আকবর, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিআইআইডি এর সভাপতিত্বে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সীড এসোসিয়েশন এর সভাপতি আনিস-উদ-দৌলা, বিটিআরসির চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (পরিকল্পনা, প্রকল্প বাস্তবায়ন ও আইসিটি উইং) জিএম আবুজার, উপ-পরিচালক (আইসিটি ম্যানেজমেন্ট) ডঃ অনিল কুমার দাস এবং গ্রামীন ফোনের পরিচালক (যোগাযোগ) মি. মারকোস প্রমুখ।

smart farmer smart future campaign prize giving ceremony

“আগামীর কৃষক, ই-কৃষক” কর্মসূচিতে অংশগ্রহনকারী বিজয়ীদের পুরষ্কার বিতরণ

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব আইসিটি ইন ডেভেলপমেন্ট (বিআইআইডি), কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও গ্রামীনফোন এর উদ্যোগে আয়োজিত আগামীর কৃষক, ই-কৃষক কর্মসূচিতে অংশগ্রহনকারী বিজয়ীদের পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ৭ এপ্রিল, ২০১৫ মঙ্গলবার সকাল ১০.০০ টায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ, খামারবাড়ি, ঢাকা-এর সেমিনার হলে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় তথ্য মন্ত্রী জনাব হাসানুল হক ইনু, এমপি।

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় উল্লেখ করেন আমারা আমাদের কৃষককে ই-কৃষক তখনই বলতে পারবো যখন আমাদের কৃষকরা মোবাইল ও ইন্টারনেট ব্যবহার করে কৃষির যাবতীয় বিষয়গুলোকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসে উৎপাদন ও বিপনন ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে আর্থসামাজিক ও ডিজিটাল বৈষম্য কমিয়ে নিয়ে আসবে। বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার শুধু ঘোষনা দিয়েই থেমে থাকেনি এর বাস্তবায়নে বিভিন্ন পদক্ষেপসহ একটি কার্যকরী নীতিমাল গ্রহন করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সঠিক প্রয়োগ আমাদের কৃষিসহ সকল ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। তিনি কৃষির সাথে সম্পৃক্ত সকল সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে গ্রাম পর্যায়ে যে সমস্ত প্রতিকূলতা আছে সেগুলোকে চিহ্নিত করে কৃষির একটি সমৃদ্ধ তথ্যভান্ডার গড়ে তোলা এবং বিভিন্ন লগসই প্রযুক্তি গুলো কৃষকের দোড়গোড়ায় নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন।

বিআইআইডি, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও গ্রামীনফোন এর সহযোগিতায় প্রাথমিকভাবে দেশের ১’শটি স্থান থেকে ১লাখ তরুন কৃষক ও কৃষিপণ্য ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণে ৭’শটি আইডিয়া জমা হয়। এসব আইডিয়াগুলো থেকে সেরা ১০০টি আইডিয়া বাস্তবায়নের জন্য গ্রহন করা হয় এবং এদের মধ্য থেকে আইডিয়া প্রদানকারী, অগ্রসর উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ও বিশেষ উদ্যোক্তা-এ ৩ ক্যাটাগরিতে ৯ জনকে পুরষ্কৃত করা হয়। মাননীয় তথ্য মন্ত্রী বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

মো. শহীদ উদ্দিন আকবর, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিআইআইডি-এর সভাপতিত্বে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সীড এসোসিয়েশন এর সভাপতি আনিস-উদ-দৌলা, বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (পরিকল্পনা, প্রকল্প বাস্তবায়ন ও আইসিটি উইং) জি.এম আবুজার, উপ-পরিচালক (আইসিটি ম্যানেজমেন্ট) ডঃ অনিল কুমার দাস এবং গ্রামীন ফোনের পরিচালক (যোগাযোগ) মি. মারকোস প্রমুখ।

134317_884043194993151_3742236737872953728_o (2)

“আগামীর কৃষক, ই –কৃষক” এর পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান

বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ আইসিটি ইন ডেভেলপমেন্ট (বিআইআইডি) এ ঘোষণা দিতে পেরে আনন্দিত যে, বিআইআইডি ও গ্রামীনফোন যৌথভাবে আগামী ৭ই এপ্রিল মঙ্গলবার, 2015 সকাল 10:00 ঘটিকায় কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন বাংলাদেশ, ফার্মগেট, ঢাকায় “আগামীর কৃষক, ই –কৃষক” শীর্ষক জাতীয় প্রতিযোগীতার পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব হাসানুল হক ইনু, এমপি উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকার জন্য সদয় সম্মতি দিয়েছেন।
ক্যাম্পেইনটি যুব সমাজকে লক্ষ্য করে পরিচালিত হয় যাতে তথ্য প্রযুক্তি সমন্বিত ই-কৃষক সার্ভিসের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। দেশব্যাপী গ্রাম ও শহরাঞ্চলে অনেকগুলো ইভেন্টের মাধ্যমে ক্যাম্পেইনটি পরিচালিত হয় এবং বেশ কিছু আকর্ষনীয় আইডিয়া গ্রহন করা হয়।
ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ১০০ টি ভিন্ন স্থানে প্রায় ১ লক্ষ মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এর মধ্যে ১৫ হাজারের অধিক লোক সরাসরি ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহন করে ও ৭০০ আইডিয়া জমা দেয়। এই সকল আইডিয়া হতে ১০০ টি কার্যকর আইডিয়া নির্বাচন করা হয় যারা সকলেই পুরুষ্কৃত হবে এবং তাদের নাম ই-কৃষক ওয়েবসাইটে প্রদর্শিত হবে। সবচেয়ে ভালো ৩ টি আইডিয়া প্রদানকারী এবং সেরা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ও উদ্দ্যোক্তাকে পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে পুরষ্কৃত করা হবে।
আরও জানতে ভিজিট করুন

Adiabad2

এগিয়ে যাচ্ছে ‘আগামীর কৃষক, ই-কৃষক’ ক্যাম্পেইন

বিআইআইডি, স্থানীয় উদ্যোক্তা ও সাধারণ জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশ গ্রহণের মাধ্যমে ‘আগামীর কৃষক, ই-কৃষক’ ক্যাম্পেইন এগিয়ে যাচ্ছে । ইতিমধ্যেই যশোর, ঠাকুরগাঁ, নরসিংদী, মানিকগঞ্জ, বাগেরহাটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মোট ৬১ টি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে । এ ইভেন্টগুলোতে কৃষক রেজিস্ট্রেশানসহ ‘মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে কৃষি বিষয়ক কি কি সেবা এবং কিভাবে পেতে চান’ শীর্ষক বেশ কিছু নতুন আইডিয়া পাওয়া যায় । এখানে উল্লেখ্য যে, প্রাপ্ত নতুন আইডিয়াগুলোর থেকে ১০০টি কার্যকর আইডিয়াকে পুরস্কৃত করা হবে এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রথম ১০ জনের আইডিয়াকে প্রফাইলিং করা হবে । বাংলাদেশ সরকারের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও গ্রামীণ ফোনের সহযোগিতায় বিআইআইডি এই কার্যক্রমকে পরিচালনা করছে ।